• শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:৫৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সুগারমিল কর্মকর্তা কর্মচারিদের মানববন্ধন ঠাকুরগাঁওয়ে বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস পালিত অফিসে বসেই ধূমপান পিআইও’র প্রকল্পে অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ চাষিরাই পারে ঠাকুরগাঁও সুগারমিলকে টিকিয়ে রাখতে-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ঠাকুরগাঁও কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ খতিবের এমফিল ডিগ্রি অর্জন যৌন কেলেঙ্কারি ফাঁস, কলেজ অধ্যাপকের প্রত্যাহারের দাবি কৃতি শিক্ষার্থী ও খেলোয়াড়দের সম্মাননা দুদক মামলার আসামি শহিদুলের দপ্তরে দপ্তরে তদবির, সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিকদের হুমকি অপপ্রচার ঠাকুরগাঁওয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরে আগুন, আটক-১ অবৈধ দখলে উপজেলা পরিষদ আবাসিক ভবনভাড়া বকেয়া দুইলাখ পদক্ষেপ নেই কর্তৃপক্ষের

একদিনে নতুন আক্রান্ত ৫৬৪, মৃত্যু বেড়ে ১৬৮

সাংবাদিকের নাম / ২৫ জন দেখেছেন
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২০

নিউজ ডেস্কঃ বিশ্বব্যাপী মহামারি রূপ নেয়া করোনাভাইরাসে প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৬৪ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৭৬৬৭ জনে। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৬৮ জনে।
বৃহস্পতিবার (৩০ এপ্রিল) করোনা ভাইরাস নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত অনলাইন বুলেটিনে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।
তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৬২৬টি নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়েছে ৪ হাজার ৯৬৫টি।গতকালের তুলনায় আজ ৩ জনের নমুনা কম পরীক্ষা করা হয়েছে। নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫৬৪ জন। এছাড়া নতুন করে মারা গেছেন আরও ৫ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ৩ জন, নারী ২ জন। করোনায় আক্রান্তদের মধ্যে আরও ১০ জন সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে মোট ১৬০ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
এর আগে গতকাল বুধবার দেশে সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৯৬৮টি নমুনা পরীক্ষা করে একদিনে সর্বোচ্চ ৬৪১ জনের শরীরে করেনা শনাক্তের কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদফতর। এছাড়া আরও ৮ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হয়। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত দেশের ৬৩টি জেলায় করোনা রোগীর সন্ধান মিলেছে। শুধু রাঙামাটি জেলাতে এখন পর্যন্ত করোনা রোগীর সন্ধান মেলেনি।
ডিসেম্বরে প্রাদুর্ভাব শুরুর পর থেকে বেশিরভাগ দেশই ভাইরাসটিতে তেমন পাত্তা দেয়নি। অনেক দেশই ধারণা করেছিল, এটি চীনা ভাইরাস এবং এর সংক্রমণ হয়তো ইউরোপ-আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়বে না। এজন্য সেখানকার দেশগুলো তেমন কোনো পদক্ষেপও নেয়নি। ফলও দিতে হচ্ছে তাদের। কারণ সংক্রমণ সংখ্যার দিক থেকে প্রথম দেশগুলোর তালিকার মাঝেই নেই চীন।
বাংলাদেশে গত ৮ মার্চ প্রথম করোনা ভাইরাসের রোগী শনাক্ত হলে বাড়ানো হয় সতর্কতা। ভাইরাসটি যেন ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য মার্চেই ব্যবস্থা নেয় বাংলাদেশ সরকার। বন্ধ ঘোষণা করা হয় সব সরকারি-বেসরকারি অফিস। পঞ্চম দফায় সেই ছুটি বাড়ানো হয়েছে আগামী ৫ মে পর্যন্ত।
শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের পদক্ষেপ অনেকটা এ রকমই। তবে এর মাঝেও কিছু কিছু দেশ তাদের দেয়া লকডাউন কিছুটা শিথিল করছে। স্পেন, জার্মানি ও ভারত সেই পথে হেঁটেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ইতালিও তেমনটাই ভাবছে।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের সংখ্যা ও প্রাণহানির পরিসংখ্যান রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যনুযায়ী বৃহস্পতিবার (৩০ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২ লাখ ২৮ হাজার ২১৫ জন। এছাড়া এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে ৩২ লাখ ২০ হাজার ১৪৮ জনের শরীরে। আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১০ লাখ ৩০৩ জন। বর্তমানে চিকিৎসাধীন ১৯ লাখ ৯১ হাজার ৬৩০ জন। এদের মধ্যে ১৯ লাখ ৩১ হাজার ৮১৯ জনের শরীরে মৃদু সংক্রমণ থাকলেও ৫৯ হাজার ৮১১ জনের অবস্থা গুরুতর।


এধরনের আরও সংবাদ

Editor: Ataur Rahman
News editor : Joherul Islam
email: newsnat24@gmail.com
Phone: 01717253362, 01744367842
N.C Road, Thakurgaon.